চায়ের কাপে চুমুক দিতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। অনেকেই সকালে ঘুম ভেঙে ওঠা থেকে শুরু করে রাতে নিদ্রা যাওয়ার আগে পর্যন্ত একাধিকবার চা পান করেন।
পান করা
চলছে রমজান মাস। এ সময় পানির পিপাসায় অনেকেই অস্থির হয়ে পড়ছেন। তার উপর আবার গরম। ঘরের বাইরে পা দিলেই ঘেমে-নেয়ে একাকার অবস্থা।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই কাপভর্তি চা পান না করলে অনেকেরই দিন শুরু হয় না।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই চায়ের কাপে চুমুক দেওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই।
পানির অপর নাম জীবন। দৈনিক পর্যাপ্ত পানি না পান করলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা শারীরিক বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এই গরমে আর্দ্র থাকা অত্যন্ত জরুরি। সারা দিনে অন্তত ৭-৮ লিটার পানি পান করা বাধ্যতামূলক।
পানি শব্দটি আক্ষরিক বিবেচনায় ছোট হলেও বাস্তবতায় এর মূল্য কম নয়। পৃথিবীর সব কিছুই মৌলিকভাবে পানির ওপর নির্ভরশীল। সে জন্য পানিকে বলা হয় সব প্রাণের উৎস। সৃষ্টিকর্তার এই অপরূপ ও অপার নিয়ামত, শুধু দেহের পিপাসাই নিবারণ করে না, এটি ব্যবহৃত হয় সৃষ্টির নানাবিধ কাজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে এবং পৃথিবীর জীববৈচিত্র্য রক্ষায় রাখে অনস্বীকার্য অবদান।
রাজধানীতে হঠাৎ করে ডায়রিয়া প্রকোপ বেড়ে গেছে। যার জন্য রাজধানীবাসীকে পানি ফুটিয়ে পান করার পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান।
শীতের সময়ে গরম পানির কদর বেড়ে যায়। কেউ গোসলের জন্য গরম পানি ব্যবহার করেন, কেউ পান করার জন্য।
স্বাভাবিক খাওয়া–দাওয়া করেন এমন সুস্থ–সবল মানুষ, তাঁর ওজন ও কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে, দিনে ৩–৪ লিটার এমনকি ৫–৬ লিটার পর্যন্ত পানি খেতে পারেন। তবে ঠাণ্ডা ঘরে এসির মধ্যে শুয়ে–বসে থাকা মানুষ যদি লিটার লিটার পানি পান করতে শুরু করেন, সমস্যা আছে। কম লবণ খেলে তো বিশেষ করে।